গত ৩/১০/২৪ পিতার ভরন পোষন এবং থাকার জায়গা নিয়ে সামাজিক বৌঠকের মাধ্যমে ঘটনার সূত্রপাত হয়।
ওবায়দুল হক সামাজিক লোকজনের সামনে তার স্ত্রী শায়িত অবস্থায় আছে বিছানায় দীর্ঘদিন স্ত্রীর ওষুধের খরচ মেটানোর অবস্থা তার কাছে নেই তাই বড় ছেলের ও ছোট ছেলে শরণাপন্ন হন তিনি এবং বাড়ির একটি রুমে থাকার দাবি করেন ছোট ছেলে মিজান এই দাবিকে সমর্থন দিলেও বড় ছেলে কামাল এক টাকা দেবে না পিতাকে সাপ জানিয়ে দেন।
কিন্তু সামাজি বৈঠকে পিতাকে - মাতাকে ভরন পোষণ এবং থাকার জায়গার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন সামাজিক লোকজন।
বড় ছেলে কামাল উদ্দিন তখন উগ্র মেজাজ দেখিয়ে সামাজিক বিচার অমান্য করে সমাজের লোকজনকে কে এবং পিতাকে আচার ব্যবহার খারাপ করে।
ওবায়দুল হক কোন কুল কিনারা না করতে পেয়ে সামাজিক লোকজন নিয়ে বোগাদাদীয়া ফাঁড়িতে ভরন পোষন এবং থাকার জায়গা নিয়ে অভিযোগ করে ওবায়দুল হক।
পরবর্তীতে বড় ছেলে ফাঁড়িতে মিমাংসা না করি পিতার বিরুদ্ধে পূত্র বুধুকে দিয়ে এএসপি সার্কেলে পিতার বিরুদ্ধে শ্লীলতা হানি এবং শারিরীক নির্যাতনের অভিযোগ তুলে।
১৭/৩/২৪ বোগদাদীয়া ফাঁড়ি তে বৈঠক কথা থাকলেও বড় ছেলে না বসে পুনারায় বৃদ্ধাকে হুমকি দমকি দিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা সাথে কথা বলে আমরা জানতে পারি ওবায়দুল হকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে তার সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এবং ওবায়দুল হক বলতেছে আমার বয়স ৮০ বছর প্লাস আমি কি করে এটা করতে পারি পুত্রবধূ মেয়ের মত কোন বাবা কি পারে তার মেয়েকে ধর্ষণ করতে।
আর এই কাজ যদি আমি করে থাকি যদি আপনারা প্রমাণ করতে পারেন তাহলে আপনারা আমাকে যে সাজা দেবেন তা আমি মাথা পেতে নেব।
আর যদি প্রমান না করতে পারেন আমাকে এই মিথ্যা অপবাদ থেকে মুক্তি দেওয়ার একটা দাবি জানিয়েছেন গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে এবং ফেনীর প্রশাসনের কাছে।
কালের সমাজ/ সাএ
আপনার মতামত লিখুন :